Category Archives: Bangla

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা কথন (সংকলন)

 

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা কথন ১:

 

আবুল এইচএসসিতে রসায়নে জিপিএ ৫ সহ গোল্ডেন এ+ পেয়েছে। সে যদিও জৈব রসায়নে গ্রিগনার্ড বিকারকের নাম শুনে নাই (কারণ গত বছর বোর্ডে প্রশ্নে সেটি আসায় হক স্যারের শর্ট সাজেশনে সেটি ছিল না) তারপরও কোনরকমে ৭৫ এ ৫৫ পেয়েছে। আর বাকী ২৫ পেতে কোন সমস্যা হয় নাই কারণ প্র্যাক্টিকালের সময় মামার হাতে ১০০টাকা গুঁজে দিতে কোন সমস্যা হয় নাই আর লবণের নাম জানতেও সমস্যা হয় নাই। আবুল এখন বাবার নতুন প্রাডো গাড়িতে করে মেডিকেল কলেজে যায়।

হাসান কলেজে সবসময় ভাল ছাত্র ছিল। টেস্টেও জিপিএ ৫ পেয়েছিল। কিন্তু এইচএসসিতে খাতা চেক করার সময় স্যারের মার্ক গোণার ভুলের কারণে জৈব রাসায়নে ৬০ পেয়েছিল। সে মনোযোগ দিয়ে জৈব রসায়নের সব ঠিকমত পড়েছে কারণ সে শুনেছিল মেডেকেলের ভর্তি পরীক্ষায় জৈব রসায়ন থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। রিকশাওয়ালার সন্তান এই হাসান যখন ব্যবহারিক পরীক্ষা দিতে গেল তখন মামা যখন ১০০ টাকা চাইলেন তখন পকেট খুঁজে ১০ টাকার নোটের বেশি সে পায় নাই। লবণে ভেজাল থাকার কারণে আয়ন সনাক্তও ঠিকমত সে করতে পারে নাই। তাই ব্যবহারিকে তাকে স্যার ১৫ দিলেন।

———-

আবুল ড্রাইভারকে বলল: গাড়ি ঘোরাও তো। আজকে ক্লাসে না যেয়ে হেলভেশিয়াতে যাব। হাসান এখন আবুলের বাবার গাড়ি চালায়। Continue reading »

রুবিকস কিউব (পর্ব ৪) : রুবিকস কিউবের সমাধান

বিভিন্ন তলের সংক্ষিপ্ত নাম

অনেকেই রুবিকস কিউবের সমাধানের উপায় জানতে আগ্রহী। কিন্তু আসলে সমাধানটা এত সহজ না। আমি সবচেয়ে সহজ এলগোরিদমটা এখানে দিলাম। এটার নাম লেয়ার বাই লেয়ার মেথড। (তবে সহজ হওয়ার কারণে এই মেথডে সমাধান করতে বেশ সময় লাগে, তবে সবাই সাধারণত এই এলগরিদম দিয়েই শুরু করে।)

সমাধানের জন্য, প্রথমেই যেকোন একটা কালারের লেয়ারকে আপার লেয়ার ধরে শুরু করতে হবে। (এখানে মনে রাখতে হবে যে, সেন্টার পিসের কালার ঐ লেয়ারের কালার নির্দেশ করে।) আর আরেকটা বিষয় হল যেকোন কালার দিয়ে শুরু করা যায়, কেবল মুভগুলো আমার মুভ নোটেশনের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হতে হবে। আমি এখানে সবুজ রং আপার লেয়ারে আছে বলে ধরে নিচ্ছি করছি। এখানে চিত্রগুলোতে প্রথমে প্রতি স্টেপে সম্ভাব্য যেসব পজিশন সম্ভব সেসব পজিশন এবং তারপর কোনমুভ দিয়ে সেখান থেকে পরবর্তী পজিশনে যাওয়া যায় তা দেখানো হল।

 

১.(ক) প্রথম লেয়ার (প্রথম ক্রস)

চিত্রের ডানপাশের মত করে ক্রস মেলাতে হবে। অর্থাৎ, মিডল লেয়ারগুলোর সেন্টার পিস আর আপর লেয়ারের মিডলপিসের রং ঠিক করা।এই স্টেপটা আসলে নিজে নিজেই করতে হবে।;) (ভয় পাবার কিছু নেই, কারণ কিছুক্ষণ চিন্তা করলেই বোঝা যাবে যে, কিভাবে একটা পিসকে ক্রসে আনতে হবে) তবে, এই স্টেপটাতে সবচেয়ে সমস্যা করে যে পজিশনটা, সেটার জন্য মুভ নোটশন দেওয়া হল।
F’ U L U’

১.(খ) প্রথম লেয়ার (কর্নার পিস)

Continue reading »

রুবিকস কিউব (পর্ব ৩) : রুবিকস কিউবের মুভ নোটেশন

অনেকেই রুবিকস কিউবের সমাধান করার কৌশল জানতে ইচ্ছুক। রুবিকস কিউবের বিশেষ বৈশিষ্ট্যই হল এর বৈচিত্র্য। গাণিতিকভাবে প্রমাণ করা যায় যে,রুবিকস কিউবের ঠিক 43,252,003,274,489,856,000 টি অনন্য বিন্যাস পাওয়া সম্ভব!) তাই, কোন বিশেষ পদ্ধতি বা এলগোরিদম ব্যবহার না করে রেন্ডম মুভ দিয়ে এটা সমাধান করার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

কিন্তু, রুবিকস কিউব সমাধান করার জন্য আগে এর মুভ নোটেশন জানতে হবে। কারণ, রুবিকস কিউব সমাধানের বিভিন্ন অবস্থার জন্য যেসব মুভ দেওয়া লাগে তা মুভ নোটেশনের মাধ্যমে সহজে প্রকাশ করা যায়, আর সেভাবে এলগোরিদম ব্যবহার করে সমাধান করা যায়।
(আর… এলগোরিদম বিষয়টা আসলে কিছুইনা, এটাকে সোজা বাংলায় বলা যেতে পারে কার্যপদ্ধতি, অর্থাৎ, যেসব মুভ দিলে কোনে বিশেষ অংশ মেলানো যাবে সেগুলোর সমষ্টিই হল এলগোরিদম)

Continue reading »

রুবিকস কিউব (পর্ব ২): রুবিকস কিউব সমাধান: আশ্চর্য সব রেকর্ড!

রুবিকস কিউব যারা হাতে নিয়ে দেখেছেন এবং মেলানোর চেষ্টা করেছেন তারা জানেন যে এটা মেলাতে কতটা বুদ্ধি লাগে এবং কতটা শক্ত এটা মেলানো। কিন্তু তারপরও, প্রোফেশনাল সলভারদের সলভিং-এ সময় এতটাই কম লাগে, যে মনে হয় চোখের পলক না ফেলতেই সমাধান হয়ে যায়।

রুবিকস কিউব দ্রুত সমাধানকে বলা হয় স্পিডকিউবিং। স্পিডকিউবিং এর প্রথম প্রতিযোগিতা হয় ১৯৮১ সালে মিউনিখে। তবে, অফিসিয়াল ওয়ার্ল্ড কিউবিং কম্পিটিশন শুরু হয় ১৯৮২ সালে।

ওয়ার্লড কিউ এসোসিয়েশনের সর্বশেষ তথ্য অনুসারে সবচেয়ে দ্রুততম সমাধানের রেকর্ড অস্ট্রেলিয়ার Feliks Zemdegs এর দখলে। তিনি ২০১১ সালে মেলবর্ন উইন্টার ওপেনে মাত্র ৫.৬৬ সেকেন্ডে সমাধান করেন! (নিচে ভিডিও দেওয়া আছে)

রুবিকস কিউব নিয়ে আগ্রহ না থাকলেও যদি ধাঁধা নিয়ে আগ্রহ থাকে তবে নিচের অসাধারণ ভিডিওগুলো দেখতে থাকুন। :-)

১. বর্তমান বিশ্বরেকর্ড! (5.66 সেকেন্ডে, Feliks Zemdegs, Melbourne Winter Open 2011)

রুবিকস কিউব (পর্ব ১) : এটা আসলে কী?

All kinds of Rubik's cube

নানা ধরণের রুবিকস কিউব

আমাদের দেশে এককালে ধাঁধা বা পাজল নিয়ে মানুষের আগ্রহ থাকলেও, এখন আমাদের দেশের মানুষ বুদ্ধিভিত্তিক বিনোদন থেকে অনেকটাই দূরে সরে গেছে।

পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় পাজলগুলোর একটা হল রুবিকস কিউব। রুবিকস কিউব নিয়ে ধারাবাহিক কয়েকটা পোস্ট দেব। প্রথম পর্বে থাকছে রুবিকস কিউবের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি। Continue reading »

ফিজিক্স অলিম্পিয়াডের প্রস্তুতি নিয়ে কিছু কথা: ইমরোজ খান (BUET, EEE)

From 2010 Bangladesh has started to organize National Physics Olympiad (NPhO) and send team to the International Physics Olympiad. If you are interested to take part in this activity and if you love physics in general, the first thing that you should do is to join the facebook group for the preparation of Bangladesh NPhO – http://www.facebook.com/groups/234638419904083

We’ll try to answer your questions regarding physics in the Physics sub-forum of BdMO forum too– http://matholympiad.org.bd/forum/viewforum.php?f=30

Meanwhile, you can read an interesting note by an NPhO Champion Emroz Khan (BUET, EEE). You can ask us questions about anything related to this by joining the facebook group or the BdMO forum.

–Tarik Adnan Moon


ফিজিক্স অলিম্পিয়াড

– ইমরোজ খান

 

অন্যান্য অলিম্পিয়াডের মতো Physics Olympiad-ও বাংলাদেশে শুরু হয়েছে। শুধু তাই না, Thailand-এ এবারে অনুষ্ঠিত International Physics Olympiad (IPhO)-এ বাংলাদেশ থেকে Physics Team পাঠানো হয়েছে যার মধ্য থেকে দুইজন Honorable Mention-ও নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে।

 

Physics Olympiad কী

Math Olympiad-এর মতো Physics Olympiad-ও Physics-এ আগ্রহ ও দক্ষতা বাড়ানোর জন্য দীর্ঘ দিন ধরে বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। International Olympiad-টা হয় ৫০ marks-এর (৩টি Theoretical-৩০ + ২টি Practical-২০)। প্রতি দেশ থেকে team যায় ৫ জনের। এখন একেক দেশ কিভাবে team select করবে, prepare করবে তা ঐ দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার।

 

এবছর বাংলাদেশে যা হয়েছে তা খুব তাড়াহুড়োর মধ্যে। একটি National Olympiad হয় (Direct)। এবং ঐখানে যারা ভালো করে তাদের এক সপ্তাহ প্রশিক্ষণ দিয়ে Team Selection Test নেয়া হয়। অতঃপর নির্বাচিত ৫ জন কে হাতের দেড়মাস সময়ে যা পারা যায় দেখানো হয় ও Thailand এ পাঠানো হয়। বলা যায়, প্রথমবারের team হিসেবে ২টি Honorable Mention আসলে আক্ষরিক অর্থে আশাতীত ছিল।

 

এবারের বাংলাদেশ Olympiad-এর ব্যাপারটা আমার খুব একটা পছন্দ হয় নি। কারন একটাই : এখানে অনেকের অংশগ্রহন ছিল না। প্রচারণার অভাব, কোনো Divisional ছাড়াই direct National এবং উপরন্তু বাংলা মাধ্যমের সেখানে হাল্কা উপস্থিতি – সবকিছুই আশা করার নয়। কিন্তু হাতে সময় ছিল না। আর বাংলাদেশ New team হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করায় team না পাঠিয়ে গতি ছিল না। সবদিক থেকে বলা যায়, First time বলে এদিকে আর ক্ষোভ দেয়ার দরকার নেই। ভবিষ্যতে যেন পুনরাবৃত্তি না হয় সেজন্যই আমি এই ব্লগ লিখছি। Continue reading »

গণিত অলিম্পিয়াডের প্রস্তুতি: কিছু সাধারণ প্রশ্নের জবাব (FAQ): পর্ব ১

[অনেক আগে ফেইসবুকে এই নোটটা লিখেছিলাম। কিছুটা পরিমার্জন করে এখানে আবার তুলে দিলাম।]

গণিত অলিম্পিয়াডে অংশ নেওয়ার পর থেকেই সবচেয়ে বেশি যে প্রশ্নগুলোর মুখোমুখি আমাকে সবচেয়ে বেশি হতে হয়েছে সেগুলো হল: “গণিত অলিম্পিয়াডে কী আসে? কিভাবে প্রস্তুতি নেওয়া যায়? কোন কোন বই পড়তে হবে?”

এসব সব প্রশ্নের উত্তর আসলে একবারে দেওয়া সম্ভব না। তার দু’টো কারণ আছে, একটা হল, স্বাভাবিকভাবেই এই প্রশ্নের ছোটখাট কোন জবাব নেই (গণিতের পরিধি বিশাল), আর এই প্রশ্নের জন্য আমার জবাব যে সঠিকভাবে কাজ করবে তার কোন নিশ্চয়তা নেই, কারণ আমি নিজেই এইসব প্রশ্নের জবাবের জন্য গত ৪-৫ বছর ব্যয় করেছি! আর সবাই যে আমার শেখার পদ্ধতিতে শিখতে পারবে সেটাও বলা যায় না।

তবে গণিত শেখা শুরু করার জন্য (আমি শুধু গণিত অলিম্পিয়াডের কথা বলব না, কারণ গণিত অলিম্পিয়াডের আসল উদ্দেশ্য গণিত আগ্রহ যোগানো) যেসব বিষয় জানতে হয় সেসব বিষয়ে সকল প্রশ্ন নিয়ে একটা প্রশ্নোত্তর (FAQ) তৈরী করার ইচ্ছা আমার অনেকদিনের। এখানে আমি এইসব প্রশ্নের জবাব দেওয়ার চেষ্টা করব। এই প্রশ্নোত্তর যাতে সবাই দেখতে পারে সেজন্য এটার একটা সংকলন কুষ্টিয়া ম্যাথ সার্কেলের ওয়েবসাইটে থাকবে। এই ব্লগে, ম্যাথ সার্কেলের ওয়েবসাইট, ফেসবুক বা ইমেইল যেকোন ভাবে প্রশ্ন করা যাবে।

আমি আশা করব আমার সাথে আরও যারা গণিত অলিম্পিয়াডের সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ যুক্ত আছেন তাঁরা যোগ দেবেন। কারণ আমরা কে প্রশ্নের জবাব দিচ্ছি তারচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল প্রশ্নের জবাব পাওয়াটা। এছাড়া যেকারো পরামর্শ/উপদেশ সাদরে গ্রহণ করা হবে।

প্রাথমিকভাবে যেসব সাধারণ প্রশ্নের উত্তর সবাই জানতে চায়, সেরকম কিছু প্রশ্নের জবাব দিয়ে শুরু করছি। পরবর্তীতে আরও প্রশ্ন আসলে প্রশ্নোত্তর অংশের কলেবর বাড়ানো যাবে। আর এখানে target audience হল শিক্ষার্থীরা।

ক. প্রস্তুতি বিষয়ক সাধারণ প্রশ্ন:

১. গণিত অলিম্পিয়াড কী?

গণিত অলিম্পিয়াড শিক্ষার্থীদের গণিতে দক্ষতা এবং আগ্রহ বাড়ানোর জন্য দীর্ঘদিন যাবৎ বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। গণিত অলিম্পিয়াডের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে হলে, http://en.wikipedia.org/wiki/International_Mathematical_Olympiad এবং http://matholympiad.org.bd/ এই দু’টি ওয়েবসাইট ঘুরে দেখতে পার। বাংলাদেশে গণিত অলিম্পিয়াডের মোটামুটি তিনটি ধাপ আছে। Continue reading »

এসএসসি, এইচএসসির ফলাফলের ভিত্তিতে মেডিকেলে ভর্তি: আমার ভাবনা

বাংলাদেশে যেকোন কিছুতে বড় একটা সমস্যা হল মাথা ব্যাথা হলে মাথা কেটে ফেলার প্রবণতা—ট্রাফিক জ্যাম রোধ করতে আমরা যেমন কথায় কথায় রাস্তা বন্ধ করি, তেমনি ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে এরকমই নতুন একটা সিদ্ধান্ত দেখে এই ব্লগটা লিখছি। প্রথম আলোতে প্রকাশিত রিপোর্টে দেখতে পেলাম যে মেডিকেল কলেজে ভর্তির ব্যাপারে কলেজের অধ্যক্ষরা প্রস্তাব দিয়েছেন ভর্তি পরীক্ষার বদলে পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল দিয়ে ভর্তি নিতে এবং এর কারণ হিসেবে দুইটা হাস্যকর কারণ দেখানো হয়েছে:
১) ৫০-৬০ হাজার পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেওয়া

২) প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ এড়ানো

এক্ষেত্রে আমরা সবাই জানি যে যেহেতু মেডিকেল কলেজগুলোর কেন্দ্রীয় পরীক্ষা হয় তাই তাদের এত শিক্ষার্থীকে জায়গা দিতে খুব সমস্যা হওযার কথা না। আর যদি এত সমস্যা হয় তাহলে সর্বনিম্ন জিপিএ আরেকটু বাড়ালেই পারে—পুরো পরীক্ষা বাদ দেওয়া লাগবে কেন? আর প্রশ্ন পত্র ফাঁসের দায় তো তাদের নিজেদের ঘাড়েই কিছুটা হলেও পড়ে, সেই দায় এড়ানোর জন্য পুরো সিস্টেমের মাথা কেটে ফেলার সিদ্ধান্ত তারা নিচ্ছেন। অবশ্য আমাদের দেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধানরা যেখানে বিশ্ববিদ্যালয় নিজের সম্পত্তি মনে করে বেচে দেওয়ার হুমকি দিতে পারেন সেখানে ভর্তি পরীক্ষার বাতিল তো কোন ব্যাপারই না! Continue reading »